ইসমে আজম পড়ে দোআ করলে তা কবুল হয়

ইসমে আজম পড়ে দোআ করলে তা কবুল হয় 


"ইসমে আযমে" উসীলায় দুয়া করলে আল্লাহ সেই দুয়া কবুল করে নেন, আর কোনো কিছু চাইলে আল্লাহ তা  তাকে দান করেন। আলহামদুলিল্লাহ 


ইসমে আজম পড়ে দোআ করলে তা কবুল হয়


নবী ﷺ এক ব্যক্তিকে তার দোয়ায় বলতে শুনেন


اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ بِأَنِّي أَشْهَدُ أَنَّكَ أَنْتَ اللَّهُ لاَ إِلَهَ إِلاَّ أَنْتَ الأَحَدُ الصَّمَدُ الَّذِي لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَدٌ


উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা বিআন্নি আশহাদু আন্নাকা আংতাল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা আংতাল আহাদুস সামাদুল্লাজি লাম ইয়ালিদ ওয়া লাম ইউলাদ ওয়া লাম ইকুল্লাহু কুফুওয়ান আহাদ।’


অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে প্রার্থনা করছি আর সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, তুমিই একমাত্র আল্লাহ, তুমি ছাড়া অন্য কোনো মাবুদ নেই, তুমি একক সত্তা, স্বয়ংসম্পূর্ণ, যিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং তাকেও কেউ জন্ম দেয়নি, আর তার সমকক্ষ কেউ নেই।’


📙 উক্ত ইসমে আজমের ফজিলত 


ইসমে আযমের গুরত্ব হচ্ছে,এই নামে বা এই নামের ওসীলা দিয়ে আল্লাহকে ডাকলে বা তাঁর কাছে দুয়া করলে আল্লাহ সবচাইতে বেশি খুশি হন, এবং বান্দার দুয়া কবুল করে নেন।নবী ﷺ এক ব্যক্তিকে নামাযে তাশাহুদ ও দুরুদের পরে সালাম ফিরানোর আগে (দুয়া মাসুরা পড়ার সময়) এই দুয়া পড়তে শুনলেন।নবী ﷺ সাহাবাদেরকে বললেন, তোমরা কি জানো সে কিসের দ্বারা দুয়া করেছে? সাহাবারা বললেন, আল্লাহ ও তাঁর রাসুল ভালো জানেন।তিনি বললেন, সেই মহান সত্ত্বার কসম যার হাতে আঁমার প্রান, নিশ্চয়ই এই ব্যক্তি আল্লাহর নিকট তাঁর “ইসমে আযম” বা সুমহান নামের উসীলায় দুয়া করেছে। “ইসমে আযমের” উসীলায় দুয়া করলে আল্লাহ সেই দুয়া কবুল করে নেন, আর কোনো কিছু চাইলে আল্লাহ তাকে তা দান করেন।


[আবু দাউদ,,ত্বাবারানী ও ইবনে মান্দাহ “আত-তাওহীদ” গ্রন্থে (৪৪/২, ৬৭/১, ৭০/১-২)]


অন্য বর্ননায় ইবনে মাজাহই কয়েকটি শব্দে কম বেশি

উক্ত ইসমে আজম টি বর্ণিত হয়েছে। যেকোনো একটি পড়লেই হবে।আরবি উচ্চারণ শুদ্ধভাবে শিখে ইসমে আজমটি মোনাজাত পাঠ করে দোয়া করুন ইন শা আল্লাহ দোয়া কবুল হবে। ❤️

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন