অ্যালোভেরায় উজ্জ্বল ত্বক পেতে এই নিয়ম গুলো মেনে চলুন

লেবু ও অ্যালোভেরা:-

অ্যালোভেরায় উজ্জ্বল ত্বক পেতে এই নিয়ম গুলো মেনে চলুন



আপনার কি ড্রাই স্কিন? তাহেল এই ফেইস মাস্কটি আপনার জন্য একেবারে পারফেক্ট! কারণ অ্যালোভেরা অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ, যা ব্রণ এবং চুলকানি কমায়। এখানেই শেষ নয় এই প্রাকৃতিক উপাদানটি লাগালে স্কিন আর্দ্র হয়। ফলে ত্বকের শুষ্কতা দূর হয়। কিভাবে বানাতে হবে এই ফেইস মাস্কটি? এটি বানানো খুব সহজ! পরিমাণমতো অ্যালোভেরা জেল নিয়ে তাতে এক ড্রপ লেবুর রস দিয়ে ভালো করে দুটি উপাদান মেশান। তারপর তা মুখে লাগিয়ে কম করে হলেও ২০ মিনিট রেখে দিন। সময় হয়ে গেলে ঠান্ডা জল দিয়ে মুখটা ধুয়ে ফেলুন।


২.অ্যালোভেরা ও হলুদ:-


দুধ, হলুদ এবং অ্যালোভেরা জেল মিশিয়ে বানানো এই ফেইস মাস্কটি উজ্জ্বল এবং নরম ত্বক পেতে আপনাকে সাহায্য করবে। প্রসঙ্গত, হলুদে এমন কিছু উপাদান থাকে, যা ব্রণের প্রকোপ কমায়। অপরদিকে, অ্যালোভেরা ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। আর দুধ কী কাজে লাগে? কাঁচা দুধ ত্বকের পিএইচ লেভেল ঠিক রাখে। ফলে ত্বক নরম হয়।


মধু ও অ্যালোভেরা:-


যাদের তৈলাক্ত ত্বক তাদের জন্য এই ফেইস মাস্কটি দারুণ কার্যকরী। কারণ মধু এবং অ্যালোভেরা, উভয়ই ত্বকের অতিরিক্ত তেলাভাব কমায়, শুধু তাই নয় স্কিনের বন্ধ হয়ে যাওয়া ছিদ্রগুলোকেও খুলে দেয়। ফলে ময়লা ধুয়ে গিয়ে ত্বক সুন্দর হতে শুরু করে। এক্ষেত্রে এক চামচ মধুর সঙ্গে পরিমাণমতো অ্যালোভেরা জেল মিশিয়ে ফেলুন। তারপর সেই ফেইস মাস্কটি ধীরে ধীরে ম্যাসাজ করুন ত্বকে। প্রসঙ্গত, প্রতিদিন যদি এই ফেইস মাস্কটি মুখে লাগাতে পারেন তাহলে অল্পদিনেই দেখবেন ত্বক উজ্জ্বল হতে শুরু করেছে।


৪.গোলাপজল ও অ্যালোভেরা:-


শুষ্ক ত্বককে স্বাভাবিক করতে এই ফেইস মাস্কটি দারুণ কাজে আসে। সেই সঙ্গে বলি রেখা, ব্রণ এবং কালো ছোপ আটকাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। প্রসঙ্গত, অ্যালোভেরা জেলের সঙ্গে কয়েক ড্রপ গোলাপ জল মিশিয়ে একটা পেস্ট বানিয়ে ফেলুন। তারপর সেটি মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিন। তারপর ঠান্ডা জল দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন মুখটা। প্রসঙ্গত, তৈলাক্ত ত্বক, ময়লা এবং ত্বকে জমতে থাকা নানা ক্ষতিকর উপাদানকে পরিষ্কার করে ফেলতে এই ফেইস মাস্কটি দারুণ কাজে দেয়।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন