ইসলামিক শিক্ষনীয় কিছু উক্তি ও কথাঃ
আসসালামু আলাইকুম ওয়ারহমতুল্ল্লাহ।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
|
ইসলামিক উক্তি |
বলুন, আমার নামায, আমার কুরবানী এবং আমার জীবন ও আমার মরণ সবই বিশ্বপ্রভু আল্লাহরই জন্য।' (সূরা আনআম, আয়াত নং-১৬২)
‘
নিশ্চয় যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে, সৎকাজ করেছে, নামায প্রতিষ্ঠা করেছে এবং যাকাত দিয়েছে তাদের জন্য পুরস্কার তাদের প্রভুর কাছে।' (সূরা আল-বাকারা, আয়াত নং-২৭৭)।
‘নামাযের প্রতি যত্নবান হও। বিশেষ করে মধ্যবর্তী নামাযের ব্যাপারে। আর আল্লাহর সামনে একান্ত আদবের সাথে দাঁড়াও।' (সূরা আল বাকারা, আয়াত নং-২৩৮)
‘হে মুমিনগন তােমরা ধৈর্য ও নামাযের মাধ্যমে সাহায্য চাও। নিশ্চয় আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সাথে আছেন।' (সূরা আল বাকারা, আয়াত নং-১৫৩)
‘সৎকর্ম শুধু এই নয় যে, পূর্ব বা পশ্চিম দিকে মুখ করবে বরং বড় সৎকর্ম হল এই যে, ঈমান আনবে আল্লাহর উপর, কিয়ামত দিবসের উপর, ফেরেশতাদের উপর এবং নবী-রাসূলদের উপর আর সম্পদ ব্যয় করবে তাঁরই মুহাব্বতে আত্মীয়, এতীম, মিসকিন,মুসাফির, ভিক্ষুক এবং মুক্তিকামী দাসদের জন্য। আর যারা নামায প্রতিষ্ঠা করে, যাকাত দেয়, যারা কৃত ওয়াদা সম্পাদন করে এবং অভাবে, রােগে-শােকে ওযুদ্ধের সময় ধৈর্যধারণকারী তারাই হল, সত্যাশ্রয়ী। আর তারাই পরহেযগার।' (সূরা আল বাকারা, আয়াত নং-১৭৭)
মহান আল্লাহ বলেন, ‘(মুত্তাকী) তারা যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস করে, নামাজ প্রতিষ্ঠা করে এবং আমি যা দিয়েছি তা হতে (সৎপথে) ব্যয় করে।' (সূরা বাকারা, আয়াত নং-৩)
আর আমি সৃষ্টি করেছি জিন এবং মানুষকে, এজন্যেই যে, তারা কেবল আমার ইবাদাত করবে। (সূরা আয-যারিয়াত-৫৬)
মহান আল্লাহ তা'য়ালা পবিত্র কোরআন এর সুরা ইব্রাহিম এর আয়াত নম্বর-২৩ এ বলেন-আর যাহারা ঈমান আনিয়াছে এবং নেক কাজ করিয়াছে তাহাদিগকে এমন উদ্যানসমূহে দাখিল করান হইবে, যাহার নহরসমূহ বহিতে থাকিবে, তাহারা উহাতে নিজ পরওয়ারদেগারের আদেশে অনন্তকালা থাকিবে; তথায় তাহাদিগকে অভ্যর্থনা করা হইবে আসসালামু আলাইকুম শব্দ দ্বারা।
১া বল, তিনিই আল্লাহ, এক-অদ্বিতীয়।
২| আল্লাহ অমুখাপেক্ষী।
৩। তিনি কাউকেও জন্ম দেননি এবং তাকেও জন্ম
দেয়া হয়নি,
৪। এবং তাঁর সমতুল্য কেউই নেই।(সূরাঃ ১১২/ আল-ইখলাস)
নিশ্চয় আমি মৃতকে জীবিত করি এবং লিখে রাখি ওদের কৃতকর্ম ও যা ওরা পশ্চাতে রেখে যায়, আমি প্রত্যেক জিনিস স্পষ্ট গ্রন্থে সংরক্ষিত রেখেছি। (সূরা ইয়াছিন-১২)
নিঃসন্দেহে রাত্রি ও দিবসের পরিবর্তনের মধ্যে এবং আল্লাহ যা কিছু আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীতে সৃষ্টি করেছেন, তার মধ্যে সাবধানী সম্প্রদায়ের জন্য বহু নিদর্শন রয়েছে। (সূরা ইউনুস-৬)
তিনিই সেই সত্তা যিনি সূর্যকে দীপ্তিমান ও চন্দ্রকে আলােকময় বানিয়েছেন এবং ওর (গতির) জন্যে কক্ষসমূহ নির্ধারিত করেছেন, যাতে তােমরা বছর সমূহের সংখ্যা ও (সময়ের) হিসাব জানতে পার।আল্লাহ এসব বস্তু অযথা সৃষ্টি করেননি, তিনি জ্ঞানবান সম্প্রদায়ের জন্য এই সমস্ত নিদর্শন বিশদভাবে বর্ণনা করেন। (সুরা ইউনুস-৫)।
নিশ্চয় আমিই কুরআন অবতীর্ণ করেছি এবং আমিই ওর সংরক্ষক।(সুরা আল-হিজর-৯)
(নিশ্চয়ই মুনাফিকরা) যখন সালাতে দাঁড়ায়, তখন অলসতার সাথে দাঁড়ায়। তারা মানুষকে দেখায় আর আল্লাহকে অল্পই স্মরণ করে। -সূরা নিসা (৪) :১৪২
তােমাদের সকলকে আল্লাহরই দিকে ফিরিয়া যাইতে হইবে; আল্লাহ্ তা'আলা (ইহার) সত্য ওয়াদা করিয়া রাখিয়াছেন নিশ্চয় তিনিই প্রথমবার সৃষ্টি করেন, অত: পর তিনিই পুনর্বারও সৃষ্টি করিবেন। যাহাতে এইরূপ লােকদের যাহারা ঈমান আনয়ন করিয়াছে এবং নেক কাজ করিয়াছে তাহাদিগকে ইনছাফ মত প্রতিফল প্রদান করেন। আর যাহারা কুফর করিয়াছে তাহারা পান করার জন্য উত্তপ্ত পানি পাইবে এবং যন্ত্রনাদায়ক আযাব হইবে তাহাদের আচরিত কুফরের কারণে। (সুরা ইউনুস-৪)
নিশ্চয় তােমাদের প্রতিপালক আল্লাহ, যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেন, অতঃপর তিনি আরশে সমাসীন হন, তিনি প্রত্যেক কাজ পরিচালনা করে থাকেন। তাঁর অনুমতি ছাড়া সুপারিশকারী কেউ নেই। ঐ (স্রষ্টা ও পরিচালক) আল্লাহ, তােমাদের প্রতিপালক। অতএব তােমরা তাঁর ইবাদত কর। তােমরা কি উপদেশ গ্রহণ করবে না? (সুরা ইউনুস-৩)
লেখকঃA.K
Nice
উত্তরমুছুনGood
উত্তরমুছুনnice
উত্তরমুছুনGood
উত্তরমুছুনNice post thanks
উত্তরমুছুন